সাগর কুমার বাড়ই, খুলনাঃ- আমার চাওয়া পাওয়ার কিছু নাই জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত সুখে দুঃখে আপনাদের পাশে থেকে সেবা করে যেতে চাই ।
বটিয়াঘাটায় চেয়ারম্যান প্রার্থী -শ্রীমন্ত অধিকারী রাহুল
বটিয়াঘাটা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটারদের মাঝে আলোচনার শীর্ষে অবস্থান করছে শ্রীমন্ত অধিকারী রাহুলের টেলিফোন প্রতীক ।
খুলনার বটিয়াঘাটা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ~ ২০২৪ বটিয়াঘাটার বিভিন্ন এলাকা সরজমিনে ঘুরে দেখা যায় , টেলিফোন প্রতীকের জয়জয়কার।
আবাল বৃদ্ধ বনিতা শ্রীমন্ত অধিকারী রাহুলের টেলিফোন প্রতীকে ভোট দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে অনেক বৃদ্ধ নারী পুরুষ তারা বলেন , বাবা আর হয়ত ভোট দিতে পারবো না তবে একজন সৎ ও যোগ্য প্রার্থী শ্রীমন্ত অধিকারী রাহুল টেলিফোন প্রতীক নিয়ে দাড়িয়েছে তাকে জীবনের শেষ ভোটটা দিতে চাই বলে অশ্রুসিক্ত নয়নে জানান।
প্রসঙ্গত প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ায় পর থেকে নিজ এলাকায় ফিরবেন এমন খবরে নারানপুরে জড়ো হতে শুরু করে হাজার হাজার মানুষ।
তারা তাদের প্রিয় নেতা শ্রীমন্ত অধিকারী রাহুল পৌছালে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। প্রতীক পাওয়ার পর বিভিন্ন ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে আজ পর্যন্ত বটিয়াঘাটার মিছিল ও পথ সভায় যোগদেন উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী তারুণ্যের অহংকার শ্রীমন্ত অধিকারী রাহুল ।
তিনি প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন টেলিফোন প্রতীক নিয়ে ।
বটিয়াঘাটা উপজেলা পরিষদ ~ ২০২৪ নির্বাচনে নির্বাচন করছেন বিশিষ্ট শিল্পপতি সমাজ সেবক গরীবের বন্ধু গোপাল বিড়ি ফ্যাক্টারী,জাবুসা অটোরাইস মিলসহ বিভি কোম্পানির স্বত্বাধিকারী আমিরপুর ইউপির নারানপুরের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারের কৃতি সন্তান শ্রীমন্ত অধিকারী রাহুল।
তিনি খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের আপ্যায়ন ও সমাজ কল্যান সম্পাদক বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর পরিষদ খুলনা জেলা শাখার সভাপতি ও একাধিক সামাজিক সংগঠনের সাথে যুক্ত জনদরদী ব্যাক্তিত্ব তাকে নিয়ে প্রশংসার দাবী রাখে এ জনপদের মানুষ।
আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন কে ঘিরে তিনি বটিয়াঘাটা উপজেলা ব্যাপী সাধারণ জনগণের সাথে নিজের প্রার্থীতা ঘোষণা করে মতবিনিময়, গণসংযোগ ও সুধী সমাবেশ অব্যাহত রেখেছেন পৃর্ব থেকেই।
উপজেলার একপ্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে, পাড়া-মহল্লায়, হাট-বাজারে নিরন্তর ছুটে চলেছেন তিনি।
দলমত নির্বিশেষে সকলের দোয়া ও ভালবাসা নিয়ে নির্বাচনী বৈতরণী পাড়ি দিতে চান তিনি।
রাজনৈতিক নেতৃত্বের পাশাপাশি সাধারণ জনগণ, বাজার ব্যবসায়ী , শিক্ষক , সুধীজনসহ বিভিন্ন সমাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ থাকছেন তাঁর সফর সঙ্গী হিসাবে।
তিনি বিশ্বাস ও আস্থার প্রতিক যেন এ জনপদের সকল শ্রেণী পেশার মানুষের কাছে নিরপেক্ষ ও নির্ভরতার স্থান।
তাইতো তিনি রাজপ্রাসাদকে তুচ্ছ করে মানুষের ভালোবাসার টানে ছুটে এসেছেন অসহায় গরীব দুঃখী মানুষের মুখে হাঁসি ফুটাতে।
সামিল হয়েছেন জনতার কাতারে। তাই তাকে নিয়ে আজ শত শত মানুষ রাস্তার নেমে ভোট ভিক্ষা করছেন মানুষের দ্বারে দ্বারে।
তিনি সাংবাদিকদের কাছে বটিয়াঘাটা বাসীর উদ্দেশ্য বলেন, আমার বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনে পরিবার পরিজন , আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রেখে আমি আপনাদের সেবা করার জন্য এই রাজনীতিতে এসেছি ।
আমি আপনাদের মাঝে থাকার চেষ্টা করেছি। পথ চলার মাঝে কখন কেহ যদি আমার কথায় বিন্দুমাত্র কষ্ট পেয়ে থাকেন আমাকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
আপনারা আমাকে যে ভাবে নিজের সন্তান হিসাবে বুকে টেনে নিয়েছেন আমি আপনাদের কাছে ঋনি হয়ে গেলাম।
আমার চাওয়া পাওয়ার কিছু নাই। আমি চেয়ারম্যান হলে আমি আমার জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত আপনাদের সুখে দুঃখে পাশে সর্বদা থাকতে চাই আমি ।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশের সারথি হয়ে বটিয়াঘাটাবাসীর মুখে হাসি ফুটাতে চাই।