স্টাফ রিপোর্টার ছাব্বির হোসেনঃ- সরিষা ভিরতে ভুত, খোদ রাজধানীর এয়ারপোর্ট গুরুত্বপূর্ণ সড়কের নিকটেই রেললাইন ঘেঁষে অবৈধ দোকান পাটের সয়লাব। ভুক্তভোগী সাধারণ পথচারী ও স্থানীয় বাসিন্দারা। নেপথ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মদদের অভিযোগ উঠেছে।স্থানীয় ফুটপাতের কিছু ব্যবসায়ী অভিযোগের তীর ছুঁড়ে দিয়েছে বক্স ইনচার্জ এস আই সফিক ও এয়ারপোর্ট পুলিশ বক্স নামে পরিচিত কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তার নাম উঠেছে।বাদ পড়নি দলীয় নেতাদেরও। দলীয় কয়েকটি নেতাদের চমৎকার ডিজাইনের বক্সের আশেপাশে রয়েছেন দোকানপাট।
অনুসন্ধানে দেখা যায় সন্ধ্যার পর যানজটে পথচারীরা হাঁটতেও পারে না। রাস্তার দখল করে অবৈধ দোকানপাটের ছড়াছড়ি, প্রতিদিন দোকান প্রতি চাঁদা সংগ্রহ হচ্ছে করা হয়। ৭০০/৮০০/সর্বনিম্ন ৪০০ টাকা। এবং ফুটপাতে দোকান বসাতে হলে এক কালীন গুনতে হয় দশ থেকে বিশ হাজার টাকা চাঁদা। সর্ব প্রথম সেলামি অর্থাৎ সম্মানী দিতে হয়। ক্যাশিয়ার সজীবকে, পুলিশ ম্যানেজ করে থাকে সজীব।বিল্লাল,ডিউটি অফিসার, সহ রেলওয়ে কর্মকর্তাদের,টাকা ছাড়া দোকান পাট বসলেই চলে নিত্য নতুন ধারা, হুমকি ধামকি সহ গ্রেফতারের মত ঘটনাও।
কথায় আছে চোরে না শোনে ধর্মের কাহিনী।গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন দুর্নীতির আওতায় নেতা-নেত্রী-কর্মী বা মন্ত্রী আমলাসহ প্রশাসনের যেই হোক না কেন কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। তবুও টনক নড়েনী অসাধু কিছু প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের। অবৈধভাবে দখল ভয়-ভীতি দেখিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে কয়েকটি প্রভাবশালী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। ফুটপাত দখল চাঁদাবাজীর শিরোনাম হলে ও নিমূল হচ্ছে না ফুটপাত দখল বানিজ্য।
নেপথ্যে বিট ইনচার্জ,এস আই সফিক,গুঞ্জন উঠেছিলো প্রভাবসালী এই এস আইয়ের বদলির হওয়ার,হঠাৎ অজানা ইশারায় আবার বদলি থেমে যায় তার কি কারণ? ফুটপাত ব্যবসায়ী জানিয়েছেন। এয়ারপোর্ট ফুটপাতে যেন সোনার হরিণ সরকারি চাকরির বিধানে দু বছর পর পর বদলি হওয়ার কথা থাকলে ও বদলি হচ্ছে না এই পুলিশ কর্মকর্তা, ব্রিট ইনচার্জ দীর্ঘদিন দায়িত্ব থাকার কারণে পুলিশ কর্মকর্তার খুব ঘনিষ্ট হিসেবে কাজ করছেন এ এস আই মনির।ফুটপাত থেকে দৈনিক ও সাপ্তাহিক চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে সোর্স সজীব।